scrooling text

RED ALLERT

মনে রাখবেন পৃথিবীর কোন স্কলারশীপ পাইতে ১ টাকাও লাগে না । বরং প্রায় সকল স্কলারশীপে আপনি
যোগ্যতার বলে ফ্রিতে পাবেন। এমনো হতে পারে আপনাকে বিমান ভাড়া সেই দেশে খাবার টাকা সহ দিয়ে নিয়ে
যায়। কাজেই কোন বেইমান, প্রতারক, এজেন্ট , বা কথিত চোররুপি বড় ভাই এর কবলে পড়বেন না।
যেকোন তথ্যের জন্য ফ্রিতে আমার whatsapp বা Imo তে যোগাযোগ করুন।

জার্মানিতে সরকারি স্কলারশিপে উচ্চশিক্ষা Higher education in german government DAAD scholarship

German government DAAD scholarship

md md jubayer aaheli From Germany

Germany  এসেছি প্রায় 6 মাস হয়ে গেল চোখের পলকে জীবনে একটা প্রত্যাশিত পরিবর্তন চলে এল আসার পথে Biman   কয়েকবার কেঁদেছিলাম এই ভেবে যে, সবকিছু ফেলে আমি কোথায় চলে যাচ্ছি! প্রিয় মানুষ, প্রিয় country থেকে 10000 km দূরে থাকা অতটা সহজ নয় এখানে ঘুম ভাঙে পরীক্ষা-ল্যাব কিংবা অন্যান্য বহু টেনশনে এখানে মায়ের হাতের রান্না নেই

 প্রিয় শহরের প্রাণবন্ততা নেই, টং-এর চা নেই, নেই ভাঙা রাস্তা আর গাড়ির ধোঁয়ার মাঝে একরাশ প্রশান্তি এত নেই-এর মাঝে শুধু আছে স্বপ্ন পূরণের তৃপ্তি হয়তো এই তৃপ্তির জন্যই বর্তমানে বিদেশে Higher education গ্রহণ আমার মতো দেশের সিংহভাগ Student দের স্বপ্ন

আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য পেশাগত Skill অর্জন, বিশ্ব সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি, দেশের কর্মক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাওয়া, সর্বোপরি নিজের জীবনের Target অর্জনের জন্য বিদেশে পড়তে আসা বর্তমান শিক্ষার্থীদের অন্যতম প্রধান স্বপ্ন তবে অসংখ্য ছাত্র-ছাত্রীরা আসতে পারে না কারণ তারা মনে করে বিদেশে Masters or PHD  এই সব হলো অন্য গ্রহের এলিয়েন কিংবা অতীব মেধাবীর কাজ, এটা তাদের দিয়ে সম্ভব হবে না কিন্তু এটা সকলকে দিয়েই সম্ভব যদি Mind setup ও সঠিক দিকনির্দেশনায় Front line এ যাওয়া যায়

তবে যাব বললেই আসা যাবে না।
প্রিয় মাতৃভূমি/ Country  ছাড়ার আগে অনেকগুলো বিষয় বিবেচনা/consideration  করতে হয় যেমন পছন্দের বিষয়/subject , বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রহণযোগ্যতা/acceptance , স্কলারশিপ/scholarship , টিউশন ফি / Tution fee ,গবেষণার সুযোগ, ভবিষ্যৎ চাকরির/জব/job  বাজার, জীবনযাত্রার খরচ/expense, আবহাওয়া (ছবি পাগলরা সুন্দর সুন্দর ছবি তোলার স্থানও বিবেচনা করে) Etc । সবকিছু বিবেচনায় USA , canada, Australia ও Eurpe শিক্ষার্থীদের পছন্দের জায়গা। একেক দেশে একেক রকম সুযোগ-সুবিধা কিংবা অসুবিধা আছে। যেমন আমার যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া State ইউনিভার্সিটিতে প্রফেসর কনভিন্সড হয়েছিলেন Funding সহ। But GRE দিতে হবে ভর্তির জন্য। আমি অলস প্রজাতির হওয়ায় এই Pain নিতে পারিনি। আবার কানাডায় রিসার্চের সুযোগ হয়েছিল, কিন্তু কবে নাগাদ আমাকে Professor নিতে পারবেন ওটা নিশ্চিত করে বলতে পারছিলেন না। আমিও আর ধৈর্য ধরিনি, জার্মানিতে সুযোগ পাওয়ামাত্র  fly করলাম । 

তাই জার্মানিতে আসার বিভিন্ন দিক আমার অভিজ্ঞতার আলোকে তুলে ধরছি। সকল তথ্য শতভাগ Fixed  নয়; স্থান, কাল, পাত্র ভেদে Change হতে পারে।

=================================================================

Contact for any Help: আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ ও ফ্রি পরামর্শ পেতে সরাসরি যোগাযোগ করূণ

১)   imo : +8801762640156           ২) whatsapp : +8801932384877                     ৩)  Wechat : Shazzat24

৪) facebook group                                ৫)   facebook page 

================================================================== 


কেন জার্মানি আসবেন: 

একেক জনের কাছে Germany একেক কারণে Best । প্রথম cause হলো জার্মানির শিক্ষার quality । সারা পৃথিবীতেই জার্মান ডিগ্রির কদর রয়েছে। বিশেষ করে science  চর্চা ও গবেষণার জন্য জার্মানিকে Heaven বলা চলে। বিশ্ববিখ্যাত অনেক Research ইনস্টিটিউটের জন্ম জার্মানিতেই। এ পর্যন্ত 103 টি নোবেল জার্মানদের পকেটে ঢুকেছে যা বিশ্বে 3 RD । এ ছাড়া জার্মানির অন্যতম attractive দিক হলো এখানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে Tution fee  নেই। অর্থাৎ আপনি ফ্রিতে পড়তে পারবেন। এখানে সামাজিক security বেশ ভালো। অর্থনৈতিকভাবেও জার্মানি বেশ strong । ইউরোপের প্রথম ও বিশ্বের 4th পরাশক্তি হলো বর্তমানে এঙ্গেলা ম্যার্কেলের নেতৃত্বাধীন দেশটি। তাই পড়াশোনা শেষে স্থায়ী Job অথবা permenent residency এর জন্য এই দেশটি খারাপ পছন্দ নয়। এ ছাড়া আরেকটি চমকপ্রদ বিষয় হলো এখানকার student visa দিয়ে আপনি ইউরোপের 26 টি দেশে গবেষণার সুযোগ তৈরি করতে পারবেন, সেই সঙ্গে Europe ঘোরাঘুরির সুযোগ তো আছেই। তাই সবকিছু মিলিয়ে ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে সহজে তৈরি করতে জার্মানিতে  দৃষ্টি দিতে পারেন।

কি পড়তে পারবেন জার্মানিতে/subject:

 মোটামুটি সবই পড়তে পারবেন এখানে। জার্মানিতে Bachelors , masters , PhD ও পোস্ট-PHD ডিগ্রি দেওয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া Diploma করারও ব্যবস্থা রয়েছে। তবে আমার ব্যক্তিগত মতামত হলো Masters বা PHD এর দিকে নজর দেওয়া। এ ছাড়া ইন্টারন্যাশনাল Program  গুলোতে পড়তে আসলে German ভাষায় পারদর্শিতা প্রয়োজনীয়তা নেই, ইংরেজিই যথেষ্ট। 2016  সালে সব মিলিয়ে 1258 টি বিষয় offer করা হচ্ছে যা সম্পূর্ণ ইংরেজিতে; এর মধ্যে 90 টি bachelors , 722 টি masters প্রোগ্রাম উল্লেখযোগ্য (প্রতিবছরই বিষয়ের সংখ্যা বাড়ছে)। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে yearly দুটি সেমিস্টারে ভর্তির সুযোগ থাকে। summer ও winter । april থেকে september পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন ও অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত শীতকালীন semester । গ্রীষ্মকালীন সেমিস্টারের জন্য apply করতে হয় ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে ও শীতকালীনের জন্য জুন-জুলাই মাসে। Bachelors ডিগ্রি 3-4  বছর ও masters ডিগ্রিসমূহ সাধারণত 2 years  মেয়াদি; ফাঁকিবাজ হলে 2.5-3  বছরও লাগতে পারে পাস করতে। তবে অধিকতর ফাঁকিবাজ হলে সোনার বাংলার ticket ধরিয়ে দেবে।

কীভাবে জ্বালাবেন স্বপ্নের প্রদীপ:

এবার সবচেয়ে দরকারি কথায় আসি অর্থাৎ কীভাবে জ্বালাবেন স্বপ্নের প্রদীপ/ bati ! আপনার কেমন Skill থাকলে আপনি জার্মানির বুকে বাসা বাঁধতে পারেন সেটাই Explain করব তবে আমি মাস্টার্সের বিষয়ে Focus করছি।।
১। বাইরে/Abroad  পড়তে আসার স্বপ্ন তদুপরি জার্মানিতে/Germany  পড়তে আসার স্বপ্ন।
২। স্বপ্ন বাস্তবায়নে hard work  করার মানসিকতা।
৩। নিজে নিজে apply করা হতে শুরু করে জার্মানিতে এসে রান্না করার মানসিকতা। ভুলেও ভাববেন না কিছু টাকা spend  করে agency মাধ্যমে চলে যাব। এজেন্সির মাধ্যমে জার্মানি আসা প্রায় অসম্ভব। তাই নিজে কাগজপত্র তৈরি করা হতে পুরো পথ পাড়ি দিতে প্রস্তুত হোন, তবে কাজগুলো অতটা কঠিন/hard   কিছু নয়।
৪। শিক্ষাগত যোগ্যতা/educational skill : আপনি bachelor আসতে চাইলে 12  বছর শিক্ষা অভিজ্ঞতা লাগবে এবং মাস্টার্সের জন্য bachelor ডিগ্রি। অনেকে মনে করেন CGPA 4 অথবা 3.8  না পেলে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে পারব না! এ কথা সত্য হলে বোধ হয় আমার আসা হতো না। আসলে CGPA 3.5  পেলেই বেশ ভালো। তবে 3 এর ওপরে থাকলেই মোটামুটি সেফ বলা যায়। 3 এর নিচে থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে আসা Possible  যদি অন্যান্য যোগ্যতাসমূহকে বেশ Strong করা যায়। এ ছাড়া বাংলাদেশে কোথায় পড়ছেন সেটাও ভাবার দরকার নাই, কারণ তারা আমাদের Public -private কিছুই চেনেন না। daad.de এই ওয়েবসাইটটি জার্মানির উচ্চশিক্ষার বাইবেল। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার পছন্দের Subject  খুঁজে নিতে পারেন অনায়াসে, সাবজেক্টের সঙ্গে প্রয়োজনীয় বাকি সকল তথ্য যেমন আবেদনের Process , skill , Deadline ইত্যাদি ওয়েবসাইটেই দেওয়া থাকবে।
৫। ইংরেজি ভাষার দক্ষতা/ language skill : জার্মানিতে আসতে হলে অবশ্যই IELTS দিতে হবে। সে ক্ষেত্রে স্কোর 7 –এর টার্গেট রাখা ভালো যাতে 6.5 –এর নিচে স্কোর না নামে এবং কোনোভাবেই যেন 6–এর কম না হয়। IELTS–এর ভয়ে অনেকের বাইরে আসার স্বপ্ন শেষ হয় যায়। আসলে একটু একটু করে কয়েক মাস প্রস্তুতি নিলে IELTS–এর বাধাটি তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে পারবেন। আমি হঠাৎ করে দিয়ে একবার পুরাই ধরা, 20  দিনের মাথায় আবারও দিলাম। তাই অযথা টাকা নষ্ট না করে একবারে ঝামেলা শেষ করলে ভালো। কিছু জায়গায় TOEFL গ্রহণ করবে আবার স্পেশাল কিছু বিষয়ের জন্য GRE আবদার করতে পারে তাই বুঝে শুনেই বিষয় বাছাই করবেন।
৬। Motivational letter : জার্মানিতে ভর্তির জন্য একটা গুনগানপত্র প্রয়োজন হবে একেই Motivational letter  বলে। এই পত্রের মাধ্যমে আপনি মূলত নিজের গুনগান গাইবেন। যিনি এই লেটার পড়বেন তাকে বোঝাতে হবে আপনি কেন Skill , কেন ভর্তির জন্য apply করছেন, এই শিক্ষা আপনার ভবিষ্যতের জন্য কীভাবে কাজে লাগবে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন পড়তে চান, জার্মানিতেই কেন আসবেন ইত্যাদি। আপনার অতীত Skill/gift etc বলতে পারেন। উপরোক্ত বিষয়গুলো লেখার সময় অবশ্যই আপনার সামঞ্জস্যপূর্ণ career পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করা উচিত। মোটিভেশন লেটার সাধারণত দুই পৃষ্ঠার মধ্যেই লিখতে হয়, কখনো এক পৃষ্ঠা যথেষ্ট। সবশেষে, কোনোভাবেই copy paste করবেন না, ধরা পড়লে আপনার আবেদনই band / cancel হয়ে যেতে পারে।
৭। Recommendation letter : অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ে Recommendation letter চাইতে পারে। এটি হলো আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনাকে চেনে জানে এমন শিক্ষকের Recommendation letter। আপনার ডিপার্টমেন্টের chairman , আপনার প্রজেক্ট কিংবা thesis supervisor অথবা অন্য যে কোনো শিক্ষকের (Professor/Associate Professor হলে ভালো) থেকে এটি collect করতে পারেন যেখানে আপনার যোগ্যতা, skill অথবা ভালো দিকগুলো উল্লেখ থাকবে। সেইসঙ্গে আপনার সীমাবদ্ধও লেখা যেতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে এটি পড়ে যেন মনে না হয় copy paste করেছেন অথবা যেন মনে না হয় আপনার professor আপনাকে না জেনেই Recommendation letter দিয়েছেন। Recommendation letter সাধারণত 2-3 টি যথেষ্ট।
৮। Publication and others : এই বিষয়টা খুব বেশি তাৎপর্যপূর্ণ না হলেও প্রতিযোগিতায় আপনাকে অনেকখানি এগিয়ে রাখবে। scientific Publication and others খুব বেশি দরকার। অনার্সের 3rd বর্ষ থেকে যদি কোনো রিসার্চের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়া যায় তবে পাস করার আগেই দু-একটি Publication  হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া যেকোনো ধরনের পুরস্কার, ভলান্টিয়ার skill , scientific সেমিনারে অংশগ্রহণ ইত্যাদি আপনার cv কে (Curriculum Vitae/RESUME) বেশ চমকপ্রদ করবে এবং অন্য প্রতিযোগী হতে আপনি বেশ এগিয়ে থাকবেন। যাদের CGPA একটু কম তাদের জন্য ভালো IELTS–এর পাশাপাশি এই সবই plus point । ওপরের সবকিছু মিলিয়ে একটা attractive CV বানাতে হবে। বেশ সময় নিয়ে নিজে তৈরি করবেন ও পরে সিনিয়র কাউকে দিয়ে Review করিয়ে নিন। অলসতা করে ইন্টারনেটের ফরম্যাটে নিজের Name  বসিয়ে কাজ সেরে ফেলবেন না। মনে রাখবেন, Shortcut  মানেই বিপদ।


৯। সঠিক information ও সঠিক planning : এটি আপনার অন্য সব কিছুকে varify করবে। যেখানে apply  করবেন তার Requirments ভালো করে বুঝে নিন, Deadline  Double check করুন, কোন document কেমন করে চাইছে অর্থাৎ notary কিংবা অন্য কোনো রকম সত্যায়ন দরকার আছে কিনা ভালো করে দেখে নিন। অ্যাপ্লাই করার পদ্ধতিও বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে আলাদা, সেটিও মাথায় রাখতে হবে। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি apply করা যায় কোথাও আবার Uni-assist এর মাধ্যমে apply করা। এ ছাড়া ভিসার জন্য আবেদন করা, visa পাওয়া এবং জার্মানিতে আসা অর্থাৎ পুরো প্রক্রিয়ায় অনেক কাজ করা প্রয়োজন। তাই প্রতিটি কাজই plan করে করবেন, সরকারি ছুটির দিন মাথায় রাখবেন। যেকোনো confusion থাকলে অবশ্যই পরিচিত যারা জার্মানি গিয়েছে তাদের কাছে জানতে চান, ফেসবুকে এই সংক্রান্ত গ্রুপ আছে ওখানে জিজ্ঞেস করুন। সবাই আপনাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। সিনিয়রদের কাছে আমি নিজেও অনেক কৃতজ্ঞ, ওনারা না থাকলে কত ঝামেলায় পড়তাম ওপরওয়ালা জানেন।

 কাজেই  পোষ্টের নিচে আমাদের গ্রুপের লিঙ্ক  দেয়া  থাকবে । আমদের গ্রুপ হতে আপনাকে সকল ধরনের  সাহায্য করা হবে।

১০। প্রবল ধৈর্য/পাতিএন্তঃ  হেরে যাওয়া যাবে না। পুরো পথে ছোটখাটো অনেক Problem আসবে, কোনো কিছুতেই থেমে যাওয়া যাবে না। মনে রাখবেন, আপনি German সরকারের টাকায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে আসবেন, বাপের টাকায় নয়। তাই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে জার্মানিতে পা রাখার আগ পর্যন্ত। রেস্টুরেন্টে প্রিয় মানুষের জন্য যেভাবে wait করেন তেমন করেই প্রবল ধৈর্য ও অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করুন প্রথমে Admission letter ও পরে visa এর  জন্য। এরপরেই ডয়েচল্যান্ডের ticket ।
Admission letter পেয়ে গেলে কাজ অনেকখানি শেষ, এরপর ভিসার apply । জার্মানিতে visa পেতে হলে অন্যান্য কাগজপত্রের সঙ্গে অন্যতম প্রধান condition হলো block account । জার্মানিতে আসার আগেই জার্মানির একটি ব্যাংকে 8040  ইউরো (বাংলাদেশি টাকায় 7 লাখের একটু বেশি) block করতে হয়। এটি আসলে সিকিউরিটি মানির মতোই অর্থাৎ জার্মানিতে এসে নিজের থাকা খাওয়া খরচ মিটানোর মতো টাকা আছে এমন proved । এই অ্যাকাউন্ট থেকে আপনি প্রতি মাসে 670 ইউরো তুলতে পারবেন এবং এক বছর পর পুরো টাকাই দেশে পাঠিয়ে দিতে পারবেন (খরচ না করলে)। কোনো কারণে জার্মানি আসতে পারলে চিন্তার কারণ নেই, এই টাকা German ব্যাংক আপনার কাছে পাঠিয়ে দেবে।

আবেদনের ক্ষেত্রে আমাদের অনলাইন সাপোর্ট নিতে পারেন।
 অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে   অনলাইন সাপোর্টের জন্য স্লট পেতে আমাদের ফেসবুক 
পেজে  ও ফেসবুক গ্রুপে  ইনবক্স করুন। অথবা সরাসরি  আমাদের সাথে ইমো বা ম্যাসেঞ্জারে কথা বলতে পারেন।

কেমন খরচ পড়বে:

 

আগেই বলেছি জার্মানিতে পড়তে কোনো টাকা দেওয়া লাগবে না। তবে semester শুরুর আগে বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী 150-250 euro পর্যন্ত Enrolment ফি দেওয়া লাগে। তবে মজাটা হলো এই ফির বিনিময়ে আপনাকে একটা কার্ড দেবে যেটা দিয়ে আপনি পুরো state  (কোথাও কিছু শহর) free  যাতায়াত করতে পারবেন। এর মানে এখানে গাড়ি ভাড়ার কোনো খরচ নেই। এ ছাড়াper month  health insurance   জন্য টাকা দিতে হবে এবং জার্মানিতে থাকা পর্যন্ত সকল Treatment  ব্যয় তারাই বহন করবে অর্থাৎ স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে। থাকা খাওয়া, বাসা ভাড়া শহর অনুসারে ভিন্ন (যেমন ঢাকা-চট্টগ্রামের জীবনধারণ খরচ যশোর-মাগুরার জীবনধারণের খরচ অপেক্ষা বেশি)। তবে সব খরচ যোগ করলে বড় শহরে 500-600  Euro এবং ছোট শহরে 400-500  ইউরোর বেশি লাগবে না। আপনার খরচ আপনার লাইফস্টাইলের/lifestyle  ওপর; অনেকে 400 ইউরো দিয়েই এইখানে স্বাচ্ছন্দ্যে বাস করছেন। (বলে রাখা উচিত বর্তমানে 1  ইউরো সমান প্রায় 90  টাকা)।
আবেদনের ক্ষেত্রে আমাদের অনলাইন সাপোর্ট নিতে পারেন। 

=================================================================

Contact for any Help: আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ ও ফ্রি পরামর্শ পেতে সরাসরি যোগাযোগ করূণ

১)   imo : +8801762640156           ২) whatsapp : +8801932384877                     ৩)  Wechat : Shazzat24

৪) facebook group                                ৫)   facebook page 

==================================================================

স্কলারশিপ ও ফান্ডিং কি আছে? টাকা কীভাবে জোগাড় হবে? :

জার্মানিতে আসার জন্য যে দুটি scholarship আছে আছে তা হলো DAAD ও Erasmus Mundus স্কলারশিপ। যতটুকু জানি DAAD–এর জন্য আপনাকে অবশ্যই চাকরির skill থাকতে হবে। Erasmus Mundus–এর ব্যাপারে ইন্টারনেটে খোঁজ নিতে পারেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অল্প কিছু scholarship দেওয়া হয়; দ্বিতীয় semester থেকে apply করা যায় এসব ফান্ডিংয়ের জন্য। এখানে research অ্যাসিসন্টেটশশিপেরও সুযোগ আছে যা মাস্টার্সেও পেতে পারেন তবে PHD লেভেলে সর্বাধিক। পড়াশোনা করা অবস্থায় এখানে job করার অনুমতি মিলবে। আপনি ছুটির দিনে অনায়াসে job করতে পারবেন, পুরো দিন job করলে আপনি পাবেন বছরে 120  দিনের অনুমতি, অর্ধেক দিনের ক্ষেত্রে 240  দিন। part time চাকরি করে নিজের খরচ নিজে বহন করে বিয়ের জন্যও কিছু  টাকা savings   রাখা সম্ভব। 

এখন প্রশ্ন হলো জব পাব তো?ঃ

 চাকরির পাওয়ার ক্ষেত্রেও বলতে হয় শহরের ভূমিকা বেশ Important  অর্থাৎ বড় শহরে job যতটা সহজে পাওয়া যাবে ছোট শহরে ততটা নয়। পড়াশোনা বুঝে উঠে, নতুন জায়গায় অভ্যস্ত হওয়া, language ব্যাপার, সব মিলিয়ে অনেকে এক মাসেও পায় অনেকে ছয় মাসেও নয়। তবে সিনিয়ররা বলেন, প্রথম ছয় মাস চাকরি না করে পড়াশোনায় মন দেওয়াটাই best । তাই অন্তত প্রথম 4 মাস নিজের পকেট থেকে খরচের মানসিকতা রাখাই ভালো। আমার উপদেশ থাকবে জার্মানি আসবেন এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকলে প্রাথমিক german ভাষা শিখে আসবেন। এটি আপনাকে সব জায়গায় অনেকখানি এগিয়ে রাখবে।

এই হলো জার্মানিতে আসার আদ্যোপান্ত। সবকিছু ঠিক থাকলে এবার নেমে পড়ুন কোমর বেঁধে। এই লেখা পড়ে কেউ উপকৃত হলে ধন্যবাদ দেওয়ার দরকার নেই, জার্মানি আসার সময় এক প্যাকেট বিরিয়ানি আর কিছু ফুচকা-পেঁয়াজু নিয়ে আসলেই হবে; অনেক দিন খাইনি!
একটি কথা বলাবাহুল্য, পুরো পৃথিবীতে indian ও chineese রা ছড়িয়ে গেছে। এরাই ভবিষ্যৎ পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে নেবে। believe  it or not , এরা যে যোগ্যতায় আমাদের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে, তা কিন্তু নয়! কম আত্মবিশ্বাস, পরিশ্রম বিমুখতা ও হোমসিকনেসের কারণে আমরা পিছিয়ে পড়ছি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সিটের জন্য 100 জন পরীক্ষা দিচ্ছি এবং একটি চাকরির জন্য 500 জন্য আবেদন করছি। তাই নিজের যেটুকু যোগ্যতা আছে তা কাজে লাগিয়ে স্বপ্নের ঘুড়ি আকাশে ভাসিয়ে দিতে পারলেই বাংলাদেশিরা পারবে আগামী বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে নিতে।
সবশেষে, লাল সবুজের পতাকা উড়ুক পৃথিবীর সকল দেশে, বাঙালিদের পদধূলি ছড়িয়ে পড়ুক বিশ্বের আনাচে কানাচে, জয় হোক সকল স্বপ্নবিলাসী শিক্ষার্থীর!
ওয়েলকাম টু germany 

সতর্কতাঃ

মনে রাখবেন পৃথিবীর কোন স্কলারশীপ পাইতে ১ টাকাও লাগে না । বরং প্রায় সকল স্কলারশীপে আপনি যোগ্যতার বলে ফ্রিতে পাবেন। এমনো হতে পারে আপনাকে বিমান ভাড়া সেই দেশে খাবার টাকা সহ দিয়ে নিয়ে যায়। কাজেই কোন বেইমান, প্রতারক, এজেন্ট , বা কথিত চোররুপি বড় ভাই এর কবলে পড়বেন না।যেকোন তথ্যের জন্য সম্পুর্ন ফ্রিতে 
যোগাযোগ করুন আমাদের whatsapp=  বা  Imo =   নাম্বারে। আর আমাদের ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে জয়েন হয়ে থাকুন যাতে সকল স্কলারশীপ এর খবর তাড়াতাড়ি পাইতে পারেন।

=================================================================

Contact for any Help: আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ ও ফ্রি পরামর্শ পেতে সরাসরি যোগাযোগ করূণ

১)   imo : +8801762640156           ২) whatsapp : +8801932384877                     ৩)  Wechat : Shazzat24

৪) facebook group                                ৫)   facebook page 

==================================================================

সম্পাদনায়ঃ

Md khairul islam

Diploma : Dhaka Polytechnic Institute

Bsc Engineering: DUET

M.S.C :  Technical University of Berlin (Germany)

P.H.D:  Technical University of Berlin (Germany)

সার্বিক সহযোগিতায়ঃ

১)  

Md anamul islam

B.S.C: BUTEX

M.S.C : Qingdao university (china)

P.H.D: Qingdao University (China)

২) md inam fazle Rabbi

B.S.C :  BUET

M.S.C: Georgia Institute Of Technology (USA)

P.H.D :  Georgia Institute Of Technology (USA)

লেখকঃ

md md jubayer aaheli
B.s.c: university of Dhaka
M.S.c: Tsinghua University (china)
P.H.D : Technical University of Munich (Germany)
contacts:



1 টি মন্তব্য:

Blogger দ্বারা পরিচালিত.